A dedicated Teacher could explore the hidden quality of students

অধ্যাপক ডঃ এম. এস. কবীর জুয়েল।

আজ “শিক্ষক দিবস”, ‘World Teachers Day’ …. আমরা দুজনেই শিক্ষক, আর শিক্ষক মানেই শেখার পেছনে সময় ব্যয় করা, সুতরাং আবার একাধারে আমরা ছাত্র-ছাত্রীও বটে, এ ক্ষেত্রে জ্ঞানার্জনের শেষ নেই, গবেষনা চলছে অবিরাম, সেই মেডিক্যাল সায়েন্স -এ আমি প্রথম শিক্ষকতা শুরু করেছিলাম ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজে ২০০২ সনে, এরপর ২০০৩ হতে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজে, তারপর প্রবাসে দীর্ঘদিন; আবার নিজ দেশের ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে ফিরে আসি ২০১২ সনে, অদ্যাবধি চলছে শিক্ষা দানে আমাদের ক্ষুদ্র প্র‍য়াস, দুজনেই সরকারী চাকুরীজীবি হওয়ায় একটি প্রক্রিয়াগত সীমাবদ্ধতা তো রয়েছেই, তবুও আমি মানসিক স্বাস্থ্যের প্রসারকল্পে বেসরকারী দুটি মেডিক্যাল কলেজে সান্ধ্যকালীন অধ্যাপক ও একইসাথে বিদেশের একটি মেডিক্যাল ভার্সিটি-র Visiting Professor…. It’s A Global Village ; So, U r permitted to conduct classes around the Globe. জ্ঞান বিতরন ও আহরন যতো সহজলভ্য করা যায়, ততোই শিক্ষার্থীদের লাভ, অথচ আমাদের দেশের কিছু কিতাবী নিয়মনীতি ও সচিবালয়ের লাল ফিতের ফাইল ওয়ালারা এ বিষয়টিকে কঠিন থেকে কঠিনতর করে ফেলেছে, ফলে শিক্ষকের অভাবে অনেক গুরুত্বপূর্ণ সাব্জেক্টিভ ক্লাশ ব্যতিরেকেই এম.বি.বি.এস পাশ করে যাচ্ছে আমাদের ভবিষ্যৎ চিকিৎসকগণ, যা দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার জন্য মোটেই কল্যানকর নয়।

Leave a Comment