দেশে মানসিক চাপ ও ভীতিজনিত উদ্বিগ্নতা বাড়ছে।

অধ্যাপক ডঃ এম. এস. কবীর জুয়েল।

মত_প্রকাশের_স্বাধীনতা_সংকুচিত_হওয়ায়_দেশে_Stress_Related_Disorders_বাড়ছে_

ইসলামী ঘারানা-র বই প্রকাশের জন্য ‘গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স’ ও বাংলাদেশের প্রেক্ষিতঃ বিবেচনায় এনে নানাবিধ অনৈতিক কর্মকান্ডের বিশ্লেষণ ব্যক্ত করে তিনটি বই প্রকাশ করেছিলো ‘আদর্শ প্রকাশনি’ কিন্তু এ দুটি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ এর বইমেলায় অংশ নিতে পারেনি, তাদের স্টল বরাদ্দ দেয়া হয়নি…কারন হিসেবে বলা হয়েছে প্রকাশনা সংস্থ্যাগুলো মানহীন ও লেখায় অনধিকার চর্চা হয়েছে…..যদিও এদের পাঠক শ্রেণীর সংখ্যা অগনিত, যাহোক কোথাও একটা গলদ তো রয়েছেই, এটা স্পষ্ট; তবে চরম ধর্মদ্রোহী কোন লেখা ছাড়া, সকল লিখা-র প্রতিবাদ হতে পারে পাল্টা জবাবের লিখা দিয়ে, এতেই জ্ঞানের ও প্রজ্ঞার প্রতিফলন ঘটে এবং পাঠক সমাদৃত হয়, কিন্তু অনেক সময় লেখকের কলম চেপে ধরে রাখার হীন মানসিকতা আমরা লক্ষ্য করে থাকি, যা নিতান্তই অনভিপ্রেত পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটায় এবং লেখক ও পাঠক শ্রেণীর মাঝে শংকা -ভীতি-ক্ষোভের সৃষ্টি করে।
“ওরা আমার মুখের ভাষা কাইরা নিতে চায়,
ওরা কথায় কথায় শিকল পড়ায় আমাদেরই হাতে পায়।”—–
আজ ২১-শে ফেব্রুয়ারি সারা “বিশ্বের মায়ের মুখের ভাষা দিবস” ; এ দিবস-কে ঘিরে প্রভাত ফেরী হয় — বেদিতে ফুলেল শুভেচ্ছা দেয়া হয়, কিন্তু সত্যিকারের সু-প্রভাত হতে আমরা যোজন যোজন দূরে অবস্থান করছি…
সুলেখক আবুল ফজল বলেছিলো –” একুশ মানে মাথা নত না করা, একুশ মানে দৃপ্ত পায়ে পথ চলা”—
অথচ নিজ দেশে প্রতিনিয়ত নিজের মাঝে সহস্র আত্মগ্লানি নিয়ে মাথা নত করে আজ বহু পেশাজীবি লেখক, সাংবাদিক এবং সর্বোপরি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানসমূহ কেবল তেলাপোকা-র মতো টিকে আছে; শরৎচন্দ্রের ভাষায়–‘অতিকায় হস্তী(ম্যামথ) লোপ পাইয়াছে কিন্তু তেলাপোকা-ও টিকিয়া রহিয়াছে, কিন্তু এভাবে নখ-দন্ত-মেরুদণ্ডহীনভাবে টিকিয়া থাকার যথার্থতা কতোটুকু ?????
Amnesty international trying to restore the upright position of deprived citizens in some countries where Voice is restricted…..
Several retrospective studies found that Restraining on Voices among Mass population turned them towards Mental illness.

Leave a Comment