“Campus Mental Health”
অধ্যাপক ডঃ এম. এস. কবীর জুয়েল।
গত ১০-ই অক্টোবর বিশ্ব মানসিক সাস্থ্য দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে “স্যার সলিমূল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতাল” এর ‘মানসিক রোগ বিভাগে’ মেডিক্যাল ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য আলাদাভাবে একটি কাউন্সিলিং সেবার ব্যবস্থা করে তাদের মাঝ থেকে Stress বা চাপজনিত উপসর্গ কমানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, উল্লেখ্য স্থান ও লোকবলের বিপুল সীমাবদ্ধতা সত্তেও আমরা Department of Psychiatry, SSMC-তে একটি কাউন্সিলিং কক্ষ চালু করেছি; সপ্তাহে ৩ দিন সরাসরি মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ(Psychiatrist) – এর তত্তাবধানে Educational Psychologist, Clinical Psychologist, Psychiatric Social workers -এর মাধ্যমে কাউন্সিলিং ও সাইকোথেরাপি প্রদান করা হচ্ছে এবং উদ্দেগ ও বিষন্নতাজনিত কারনে ক্ষতিগ্রস্থ মেডিক্যাল শিক্ষার্থীদের ধারাবাহিকভাবে Academic performance এর তদারকি করা হচ্ছে। এস.এস.এম.সি এর ৪৮ তম ব্যচের অত্যন্ত মেধাবী এক ছাত্রের জীবন নাশের হঠকারী সিদ্ধান্তের পেছনের নানা কারণ(Personal,Familial & Academic) বিচার ও বিশ্লেষণ পূর্বক আমরা সংশ্লিষ্ট ডিপার্টমেন্ট এর শিক্ষক ও উক্ত ছাত্রের অভিভাবকদের নিয়ে ” Teacher – Student – Guardian ” সমন্নয়ে Triangular counselling session করে বিষয়টিকে সবার নিকট বোধগম্য করে তুলেছি এবং অদূর ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা প্রতিরোধে সন্মানিত শিক্ষক, অভিভাবক ও আমাদের ডিপার্টমেন্ট এর ভূমিকাটি স্পষ্ট করেছি, আমরা বিশ্বাস করি প্রতিটি মেডিক্যাল ছাত্র -ই অপার সম্ভাবনা নিয়ে চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়েতাদের প্রথম পদক্ষেপ রাখে, কিন্তু নানাবিধ চড়াই উৎরাই পেরিয়ে চিকিৎসক হয়ে ওঠা অনেকের পক্ষেই কঠিন হয়ে পড়ে, একইভাবে ইহা বুয়েট ও ভার্সিটির প্রতিটি মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীর জন্য ও প্রযোজ্য, আমাদের এ সেবা সবার জন্য উম্মুক্ত থাকবে ঈন্সাল্লাহ। I’m humbly requesting to all my colleague teachers, Registrars,Medical Officers and other allied staffs to run this “Campus Mental Health” clinic with full swing to prevent the drop of Brilliant students from Medical, Buet,BITs and Universities… Hopefully we could spread it on nationwide arena and able to help the promising students of entire Bangladesh.