“Digital Security Act” বাতিল হলে সচেতন প্রতিবাদী লেখকদের মাঝে ‘Phobic Anxiety Disorder’ ও ‘Panic Attack’ -এর প্রবণতা বা Incidence প্রায় অর্ধেক কমে যাবে।

অধ্যাপক ডঃ এম এস কবীর জুয়েল।

We_ve_pressureized_to_rectify_DST_AIS_Played_A_Great_Role.

মিসেস ‘আজরা জেয়া’ ও মি. ‘ডোনাল্ড লু’ -কে দেয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী আগামী ‘সেপ্টেম্বর ‘২৩’ এর মধ্যেই বাক স্বাধীনতা হরণের কালো আইন DST বা ‘Digital Security Act’ এর আমূল সংশোধন হবে, আশা করছি ধর্মীয় স্পর্শকাতর বিষয় ব্যতিরেকে আর অন্য কোন ক্ষেত্রে ইহার প্র‍য়োগ তেমন হবেনা, সাধারন সচেতন বিবেক বুদ্ধি সম্পন্ন মানুষ যে কোন রাষ্ট্রীয় অন্যায় ও অবিচারের প্রতিবাদ করতে পারবেন; তথাকথিত ক্ষমতাশীন দলীয় রাজনীতির সকল লোকদের স্বজনপ্রীতি, সন্ত্রাস, রাহাজানি, টেন্ডারবাজী, কেনাকাটা বা Procurement, নিয়োগ, পদায়ন, পদোন্নতি, হুমকি, ধমকি, ধর্ষন, গুম, খুন ইত্যাদির বিরুদ্ধে সরাসরি সোস্যাল মিডিয়া কর্তৃক আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে জানাতে পারবেন।
ইহা AIS বা Amnesty International Of South Asia এর জন্য এক বিরাট অর্জন,বহুদিন থেকেই আমরা ইহার Rectification or বিলুপ্তি চাচ্ছিলাম।
এ কালো আইন সংশোধনের ফলে সচেতন দেশপ্রেমীক সাংবাদিক, রির্পোটার, লেখক, ব্লগার সহ সকল সৎ সাহসী প্রতিবাদী বাংলাদেশী নাগরিকদের মাঝ থেকে ‘Phobic Anxiety Disorder’ ও ‘Panic Attack’ -এর প্রবণতা বা Incidence প্রায় অর্ধেক কমে যাবে।

Leave a Comment