“রাজনৈতিক বক্তব্যের আগ্রাসী শব্দ শ্রবণে জনমনে উদবিগ্নতা হতে পারে “

অধ্যাপক ডঃ এম. এস. কবীর জুয়েল।

#জনকল্যাণমূলক_রাজনীতি_কোন_খেলার_বিষয়_নয়…. বিষন্নতা বা হতাশা ও উদবিগ্নতা-কে চিহ্নিত করতে আমরা সমসাময়িক আনন্দঘন ঘটনাগুলোতে ব্যাক্তিটির অংশগ্রহণ ও তা থেকে প্রাপ্ত উৎফুল্লতাকে খুবই গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে থাকি,

যা মানসিক স্বাস্থ্যের রোগ সমূহ নির্নয়ে ভূমিকা রেখে থাকে, কিন্তু আজকাল কাউকে খেলা দেখেছেন কিনা বা খেলা কেমন উপভোগ করছেন প্রশ্ন করলে প্রত্যুত্তরে — তার চেহারায় Apprehensions ফুটে ওঠে, সরাসরি পাল্টা প্রশ্ন করে জিগ্যেস করে, কোন খেলা? Indoor & outdoor games ছাড়াও ‘Nasty Political Games’ -যে সমাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে স্থান করে নিচ্ছে, তাদের উৎকন্ঠাজনিত উত্তরে তা ফুটে উঠেছে। T20 ক্রিকেট বা আসন্ন ফুটবল বিশ্বকাপ সহ কোন খেলা-ই সচেতন মানুষদের আনন্দ দেয়না, তাদের ভাবনাজুড়ে এ দেশের ‘নতুন খেলা’ ও পলিটিক্যাল খেলোয়াড়দের নিয়ে শংকা ও ভীতি সৃষ্টি হয়েছে– #খেলা_হবে, ”’ #আসুন_খেলি, “”” ইত্যাকার আগ্রাসী শব্দগুলো ইদানিংকার #রাজনৈতিক_কালচারে স্থান পাচ্ছে ? এর সর্বনাসী পরিণতি কি হবে? যে দল গুলো এ শব্দগুলান প্রকাশ্য জনসভায় প্রয়োগ করে শিষ্ঠাচার বিবর্জিত রাজনৈতিক চর্চাকে প্রশ্রয় দিচ্ছে—- #তাদের_কতোটুকুন_দায়িত্বশীলতা_রয়েছে_এ_দেশের_সুশৃঙ্খল_রাজনৈতিক_পরিবেশ_তৈরিতে ?ইহাই জিজ্ঞাস্য বিষয়।

Leave a Comment