সেমিনার ও Scientific Discussion -এর মাধ্যমে, ‘মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয়’-এর অনুকরনে “ক্যাম্পাস মেন্টাল হেলথ” চালুর ১ বছর পূর্তি পালিত হলো স্যার সলিমূল্লাহ মেডিকেল কলেজ প্রাঙ্গনে।
অধ্যাপক ডঃ এম. এস. কবীর জুয়েল ।
আজ হতে বেশ কিছু বছর আগে মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয়-এর মনোবিজ্ঞান বিভাগে ট্রেনিং নিচ্ছিলাম, খেয়াল করলাম – ওদের Psychology নানা শাখায় বিভক্ত, যেমন — Clinical/Industrial/Educational/Forensic/Perinatal/Migration Psychology ইত্যাদি নানাবিধ শাখা – এবং সে সবের আবার রয়েছে হরেক রকমের প্রশাখা,এভাবেই বিস্তৃত হয়েছে পুরো মনোবিজ্ঞান বিভাগ…. তমধ্যে শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়া বন্ধের জন্য তাদের Education Psychology-এর অন্যতম Sub- branching হলো Campus Mental Health services — which was implied to prevent the Burn Out of the vulnerable Students… আমি অত্যন্ত আগ্রহের সাথে ওদের কার্যক্রমসমূহ পর্যবেক্ষন করেছিলাম কারন আমাদের দেশের Institution গুলোতেও মেধাবীদের Drop Out খুবই নিত্যকার ঘটনা, বিশেষ করে University, Medical ও BUET, BIT-এর ছাত্র ছাত্রীদের মাঝে কোভিড ও তার পরবর্তী সময়ে এর প্রকোপ মারাত্মক আকার ধারণ করে। আমি নিজ দেশের শিক্ষাংগনগুলোতে Campus mental health service-এর শুরুটা নিজ কর্মক্ষেত্র সলিমূল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালে শুরু করেছিলাম, ইতোমধ্যেই তা প্রায় দেড় বছর পার করেছে, আগামীকাল (১৭/০১/২৪) বুধবার সকালে আনুষ্ঠানিকভাবে Child psychiatry এর সাথে ক্যম্পাস মেন্টাল হেলথ নিয়ে আমাদের কর্মপরিধী ও পরিকল্পনা আলোচিত হবে, আমরা আমাদের আশ পাশের শিক্ষাংগন গুলোকে ইতোমধ্যেই ইহার আওতায় নিয়ে এসছি, আমরা প্রত্যাশা করছি অচিরেই আমরা আরো কাছের ও দূরবর্তী Educational Institution গুলোকে আমাদের কার্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করবো এবং সারাদেশে মেধাবীদের ঝরে পরা কমাতে সক্ষম হবো। দূরবর্তী জেলাগুলোতে অবস্থিত প্রধান প্রধান শিক্ষাংগণ সমূহ থেকে দুজন ছাত্র-ছাত্রী প্রতিনিধি আমাদের সাথে যোগাযোগ করে এ মানসিক সেবাসমূহের পূর্ন সুবিধা নিতে পারবে, Our Students representative Naimul A. Parag, S M Sudipto Shahin, Tahmina Sultana &Nashid Nourin Diba will help to all.