গাজীপুরবাসীর নিকট অনুরোধ নিয়াজের জমানত বাজেয়াপ্ত হতে সহায়তা করুন।
আমার নিকট গতকাল একজন রোগীর অভিভাবক এলেন, তার মাদকাসক্ত সন্তান আমার অধীনে গুলশানের এক ক্লিনিকে ভর্তি আছে,তিনি নির্বাচন কমিশনের একজন বড় কর্মকর্তা এবং তার যথেষ্ট সুনাম রয়েছে, রোগী সম্পর্কিত প্রশ্নপর্ব ও Family Counseling শেষ করে আমি অন্য রোগী নিয়ে বসবো এমন সময় উনি প্রশ্ন করলেন, আচ্ছা ডাক্তার সাহেব
এর থেকে পরিত্রানের উপায় কি, আমাদের ছেলে মেয়েরা কেন আমাদের আদর্শ অনুকরণ না করে এভাবে Derailed হয়ে যাচ্ছে?
আপনাদের কি কিছুই করনীয় নেই….
না, আমি অতি ক্ষুদ্র একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, Sorry — ব্যক্তিকেন্দ্রিক চিকিৎসা সেবা দেয়া ছাড়া আমার বা আমাদের ন্যায় গো বেচারা চিকিৎসকদের এ দেশে আর কিছুই করার নেই, যে দেশের সংসদে ১৯-২০% Law makers মাদক মাফিয়াদের সাথে সম্পর্কিত(প্রথম আলো), সে দেশে আমাদের ন্যায় মানুষরা অপাংতেয় ও উপেক্ষণীয়, আর আপনাদের মতো সৎ অথচ ভীরু নিরব মানুষগুলোই মূলতঃ দায়ী সমাজের এ বিপর্যস্থ অবস্থার জন্য, উনি কিছুটা বিব্রত ও অপ্রস্তুত বোধ করলেন, আমি হঠৎ উনাকে দোষী সাব্যস্ত করাতে… ইতস্তত করে উত্তর দিলেন, আমি তো
Election Commission এ, আমি কি করলাম…?
আমি তাকে তার পেশা সংক্রান্ত অতি সাম্প্রতিক বিষয়াদী নিয়ে কিছু প্রশ্ন করলাম —
Question 1 ঃ আপনি ব্যক্তি পর্যায়ে যথেষ্ট সৎ মানুষ হয়েও কেন নির্বাচনের নানাবিধ বিতর্কিত কর্মে নিজেকে সম্পৃক্ত করছেন?
অতীত নির্বাচন গুলোর প্রসংগ না হয় বাদ -ই দিলাম, আগামী ২৫ তারিখ গাজীপুরে যে তথাকথিত
মেয়র ইলেকশন হবে, কেন আপনারা একজন চিহিত প্রমাণিত দূর্নীতিবাজ অসৎ প্রাক্তন সিনিয়র কেরানী(সচিব)ও ভূয়া মূক্তিযোদ্ধাকে মনোনয়ন দিলেন??
Question 2 ঃ আপনি নিজে কি মনে করেন, এই ক্যাটাগরির কোন ক্যান্ডিডেট কোনভাবে ভোটারদের পটিয়ে অবৈধ টাকা ছিটিয়ে পাশ করে আসলে বা ভোট হীন ইলেকশনে পাশ করতে পারলে তার এলাকা সে মাদক মূক্ত রাখবে, নাকি উল্টো তার চেলা চামুন্ড কতৃক গাজীপুরকে মাদকপুরীতে পরিনত করবে, কারন তার নিকট যে কোন উপায়ে টাকা পকেটস্থ করাই তো প্রধান লক্ষ্য, উত্তর দিন?
তিনি নিরুত্তর রইলেন, তবে তার দু-চোখ বেয়ে খানিক অশ্রু গড়িয়ে পড়তে লাগলো, আমি বললাম — আমি দুঃখিত, উনি কান্নাভেজা কন্ঠে গোঙাতে লাগলেন এবং বললেন — আমরাও নিরুপায়, আমায় ক্ষমা করবেন, আপনার প্রশ্নের উওর না দিয়েই আমাকে প্রস্থান করতে হচ্ছে।
আজ বাদ কাল গাজীপুর -এ মেয়র নির্বাচন, বেশ কয়েকজন প্রার্থী গাজীপুরের মাঠ ঘাট চষে বেড়াচ্ছে, তমধ্যে সাস্থ্যের সাবেক সিনিয়র কেরানী(সচিব)নিয়াজ ও রয়েছে, যার সবচেয়ে বড় পরিচয় সে একজন মহা চেতনাবাজ ভূয়া মূক্তিযোদ্ধা, যে খোদ নিজেই গলাধঃকরন করেছেন শত কোটি টাকা, সাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনার অবৈধ অর্থ কানাডায় পাচার করা অসৎ আমলাদের মাঝে সে একজন প্রথম সারীর ব্যক্তি। বেগম পাড়ায় তার বেনামে কয়েকটি বাড়ি রয়েছে, শত কোটি কালো টাকা বিনিয়োগ করে সে কানাডায় কৃষক কৌটায় ভিসা প্রাপ্ত হয়েছে, নিজ পরিবার আর সন্তানদের কানাডার স্থায়ী বাসিন্দা বনিয়ে ঝুঁকিহীন জীবনের নিশ্চয়তা আনয়ন করে বাংলাদেশে রাজনীতির মাধ্যমে অবৈধ আয়ের পথ অন্নেষনে সে আবার ফিরে এসছে অথচ সে দূদকের একজন চিহিত দূর্নীতিবাজ ও ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা। পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর এর দায়িত্ব থাকাকালে
হাজার অযোগ্য প্রার্থীদের নতুন নিয়োগ দিয়ে সে প্রথম আলোচনায় আসে, এরপর সাস্থ্যের সিনিয়র চিকিৎসকদের ডিঙিয়ে জুনিয়র ও অথর্ব অযোগ্য চিকিৎসকদের পদোন্নতি দেয়ার মাধ্যমে কামিয়েছে কোটি কোটি টাকা, সাথে তো রয়েছে নানাবিধ সাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের ভূয়া কেনাকাটা(Procurement) ও মিথ্যে প্রকল্পের শ্রাদ্ধ। -এ মেয়র নির্বাচন, বেশ কয়েকজন প্রার্থী গাজীপুরের মাঠ ঘাট চষে বেড়াচ্ছে, তমধ্যে সাস্থ্যের সাবেক সিনিয়র কেরানী(সচিব)নিয়াজ ও রয়েছে, যার সবচেয়ে বড় পরিচয় সে একজন মহা চেতনাবাজ ভূয়া মূক্তিযোদ্ধা, যে খোদ নিজেই গলাধঃকরন করেছেন শত শত কোটি টাকা; সাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনার অবৈধ অর্থ কানাডায় পাচার করা অসৎ আমলাদের মাঝে সে একজন প্রথম সারীর ব্যক্তি। বেগম পাড়ায় তার বেনামে কয়েকটি বাড়ি রয়েছে, শত কোটি কালো টাকা বিনিয়োগ করে সে কানাডায় কৃষক কৌটায় ভিসা প্রাপ্ত হয়েছে, নিজ পরিবার আর সন্তানদের কানাডার স্থায়ী বাসিন্দা বনিয়ে ঝুঁকিহীন জীবনের নিশ্চয়তা আনয়ন করে বাংলাদেশে রাজনীতির মাধ্যমে অবৈধ আয়ের পথ অন্নেষনে সে আবার ফিরে এসছে অথচ সে দূদকের একজন চিহিত দূর্নীতিবাজ ও ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা। পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর এর দায়িত্ব থাকাকালে
হাজার অযোগ্য প্রার্থীদের নতুন নিয়োগ দিয়ে সে প্রথম আলোচনায় আসে, এরপর সাস্থ্যের সিনিয়র চিকিৎসকদের ডিঙিয়ে জুনিয়র ও অথর্ব অযোগ্য চিকিৎসকদের পদোন্নতি দেয়ার মাধ্যমে কামিয়েছে কোটি কোটি টাকা, সাথে তো রয়েছে নানাবিধ সাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের ভূয়া কেনাকাটা(Procurement) ও মিথ্যে প্রকল্পের শ্রাদ্ধ।
(পূনশ্চঃ আমার নিকট আলি ঈমাম মজুমদার,আসাফউদ্দোলা,আলি আকবর খান ইত্যাদি বৈশিষ্ট্যের মানুষ গুলোই হলেন আমলা বা সচিব, যাকে ইংরেজীতে Secretary বলা হয়, নিয়াজ বা তার পরের প্রজন্মের সিরাজুল ইসলাম খান,আসাদ,মান্নান ও এদের সব অপকর্মের দোষর মাইনুদ্দীন(Now Additional secretary) -এরা মূলতঃ আগাগোড়াই অসৎ কামলা বা কেরানী, দলান্ধ পেশাজীবী সংগঠন এর সহায়তায় গাঁদা গাঁদা টাকা গিলে ‘দিন’কে ‘রাত’ আর ‘রাত’কে ‘দিন’ করাই এদের কাজ,সুতরাং কেরানী শব্দটি আমি জানিয়া শুনিয়া বুঝিয়াই লিখিয়াছি, ইহাতে ভূল বুঝিবার কোন-ই অবকাশ নাই,উল্লেখ্য মাইনুদ্দীন সাস্থ্যের পার-০১ এ পোস্টেড হয়ে এতোটাই অবৈধ অর্থ সম্পত্তি কামাতে থাকে যে, সে সিনিয়র এসিস্ট্যন্ট সেক্রেটারি থেকে উপ সচিব ও যুগ্ন সেক্রেটারি হওয়া পর্যন্ত নানা উপায়ে উক্ত চেয়ার-ই দখল করে আগলে রাখে, সে প্রজেক্ট ও এডহক এর কয়েকশো চিকিৎসককে লাখ লাখ টাকার কন্ট্রাক্টে সহযোগী ও সহকারী পদোন্নতিতে মূখ্য সহায়তা করে, মাঈনুদ্দীন এর ন্যায় অসংখ্য শিষ্য নিয়াজ এর ও পদাংক অনুসরণ করে সাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে একটি দূর্নীতির মোক্ষম চারণ ভূমিতে পরিণত করেছে )