আপোষ না করে মাথা নত না করে স্বৈরশাসনে কিভাবে নিজেদের টিকিয়ে রেখেছিলাম।

অধ্যাপক ডঃ এম. এস. কবীর জুয়েল।

ফ্যসিস্ট আমলে সব ধরনের যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও সরকারীভাবে যথার্থ মূল্যায়িত না হওয়ায় এবং পদোন্নতি ১৪ বছর স্থগিত থাকায়, বৈকালিক ও সান্ধ্যকালীন সময়ে Private Medical College এ Lecture ও Exam নিয়ে Visiting Professor হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি….. স্বৈরাচারী আমলে সকল নীতি নৈতিকতা-র মাথা খেয়ে, সর্ব প্রকার বিধি বিধান ডিঙিয়ে গায়ের জোরে কেরানীরুপী অসৎ আমলাগুলোকে দিয়ে আমাদের দলান্ধ ছাত্র-ছাত্রীদের পদোন্নতি দিয়ে আমাদের জুনিয়র বানিয়েছে, আমাদের অপমান করার চেষ্টা করেছে, নানাভাবে বঞ্চিত করেছে, আমরা লিয়েন নিয়ে বিদেশে যেয়ে নিজেদের অবস্থান সু্ুদৃঢ় করেছি, ওখানে আমাদের ঠিকই পদোন্নতি হয়েছে, প্রবাসে আমাদের যথার্থ মূল্যায়ন হয়েছে, সেই সাথে পেট্রো ডলার-ও মিলেছে; তবুও নাড়ীর টানে নিজ দেশে ফিরে এসছিলাম, কিন্তু কক্ষনো ভাবিনি, এটা হয়ে যাবে এক ভোট হীন রামরাজ্য, থাকবেনা কোন নিয়ম, থাকবেনা কোন ন্যায় নীতি….

তাই উপায়ান্তর না থাকায়, একই সাথে নিজ দেশের প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ গুলোতে শিক্ষক স্বল্পতার সুযোগে নিয়মের ব্যত্যয় না ঘটিয়ে নিজেদের প্রাপ্য পদায়নের ভিত্তিতে সাইকিয়াট্রি-র মতো ব্যতিক্রম সাবজেক্ট সমূহকে ছাত্র ছাত্রীদের নিকট Palatable করে তুলেছি। তাছাড়া বিদেশে থাকাকালীন সময়ে Sophisticated Medical Appliances গুলো রোগীদের জন্য যেভাবে ব্যবহার করতে পারতাম, দেশে সরকারী চাকুরীস্থলে তা সম্ভব হয়না; তাই বেসরকারী বা প্রাইভেট মেডিকেল কলেজের ধনী রোগীদের জন্য
rTMS ; Vagus Nerve Stimulator, Polysomnography device ইত্যাদি ব্যবহার করেছি।
Prof. Akhtarun Naher medam, who was Principal & Head of Microbiology in Ashyian Medical College, encouraged me to take the responsibility of Psychiatry dept. at evening shift; Me Thankful to her,
She was my SSMC colleague also as she leaded Microbiology dept. of SSMC for a long period.

Leave a Comment