জিনগত রোগে কাউন্সিলিং ও Designed Autosuggestion কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে।
অধ্যাপক ডঃ এম. এস. কবীর জুয়েল।
জগতে আত্মতুষ্টির একটা বড় নিয়ামক নিজের চেহারা কিন্তু কিছু জিন-জনিত ত্রুটির কারনে মানুষের চেহারায় ভয়ার্ত ভাব চলে আসতে পারে, এমন -ই এক রোগ হলো — “Treacher-Collins syndrome”.
Horror সিনেমা গুলোতে এ রোগীদের জোর করে অভিনয় করিয়ে মানুষকে ভয় দেখানো হয়, যদিও বিষয়টি অমানবিক ও কিছুটা নিষ্ঠুর, তবুও মোটা অংকের সন্মানীর লোভে অনেক রোগী নিজের চেহারাকে আরো কদর্য করে ভূতের বা প্রেতাত্মা-র কাহিনি সম্পর্কিত সিরিজ বা সিনেমায় অভিনয় করে থাকে, এতে জনমনে তাদের নিয়ে আরো নেতিবাচক ধারণা সৃষ্টি হয়; তাদের চেহারা জন সম্মুখে দেখলে আরো অধিক ভীতির উদ্রেগ হয়। কিন্তু…….
ছবিতে যে মানুষটিকে দেখতে পাচ্ছেন, সে নিজে এ রোগে ভূগতে থাকাকালীন সময়ে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েনি কারন নিয়মিত কাউন্সিলিং ও Designed Autosuggestion -এর মাধ্যমে আত্মসুখ নিশ্চিত করেছে এবং আস্থাশীল হয়েছে, তারপর আবার অন্য TCS রোগীদের জন্য একটি সংগঠন তৈরী করেছে, সেখানকার মূল শ্লোগান হলো — “আমাকে ভালোবাসো, আমার মুখাবয়ব-কে ভালোবাসো।”
He was abandoned by his parents barely two days after his birth because he was diagnosed with a condition called Treacher-Collins syndrome.
As a child in foster care, his self esteem was shattered because he was bullied relentlessly for looking different. But he was able to find the strength to love and accept himself despite all odds.
Now 36 years old, Jono devotes his life to helping kids around the world with Treacher Collins syndrome. He raises awareness for facial differences, having set up his charity “Love me Love my Face”.