বৃক্ষ রোপনে চিত্ত সুখ প্রাপ্তি হয়।
অধ্যাপক ডঃ এম এস কবীর জুয়েল।
“৫-ই জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস”
“এ বছরের প্রতিপাদ্যঃ- প্রকৃতির ঐকতানে টেকসই জীবন, এ বছরের স্লোগান : একটাই পৃথিবী”
হ্যাঁ এই পৃথিবীটাকে বাঁচাতে প্রকৃতির বিশাল ভূৃমিকা রয়েছে,আর প্রকৃতির ঐকতানের মূল চালিকা শক্তি -ই তো বৃক্ষ, অফুরান গাছ গাছালী।
প্রিয় নবী বৃক্ষ খুব ভালোবাসতেন, বৃক্ষের ছায়ায় বিশ্রাম নিতেন,অযথা বৃক্ষ কর্তনে নিষেধাজ্ঞা দিতেন, সেই সাথে বৃক্ষ রোপণের জন্য সদা তাগিদ দিতেন, তাঁর বৃক্ষ প্রীতি ও প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসা-কে উম্মতের মাঝে ছড়িয়ে দিতে শৈশবের স্মৃতি বিজড়িত গাছটি-র স্থানকে চিহ্নিত করা হয়েছে, এখানে তিনি কিশোর -যুবক অবস্থায় বিশ্রাম নিতেন।
𝗧𝗵𝗶𝘀 𝗶𝘀 𝘁𝗵𝗲 𝗕𝘂𝗾𝗮𝘆𝗮𝘄𝗶𝘆𝗮 𝗧𝗿𝗲𝗲, 𝘂𝗻𝗱𝗲𝗿 𝘄𝗵𝗶𝗰𝗵 𝘁𝗵𝗲 𝗣𝗿𝗼𝗽𝗵𝗲𝘁 𝘀𝗮𝘁 𝗮𝘀 𝗮 𝘆𝗼𝘂𝗻𝗴 𝗯𝗼𝘆 𝗯𝗲𝗳𝗼𝗿𝗲 𝗺𝗲𝗲𝘁𝗶𝗻𝗴 𝗕𝗮𝗵𝗶𝗿𝗮 𝘁𝗵𝗲 𝗠𝗼𝗻𝗸.
It has been narrated that the Prophet Muḥammad ﷺ was a boy when he was traveling with his uncle Sayyidunā Abū Ṭālib towards Syria. A Christian monk at that time whose name was Baḥīra read in old scriptures that the last Messenger of God would be welcomed by the Buqayawiya tree. He would therefore wait for people who were taking shelter under the tree and look for signs, yet could find no sign in anyone.
One day, he saw a caravan coming who took shelter under the tree. The Christian monk, Baḥīra felt that the tree recognized the Beloved Prophet ﷺ as it bent its branches to provide shelter from the heat. At the same time he also saw that there were a cloud of protection over the Prophet ﷺ.
On noticing this, Baḥīra approached Sayyidunā Abū Ṭālib and asked him to take good care of his nephew as he ﷺ is the one who would bring blessing and guidance to the people and whole mankind….!!
বৃক্ষ রোপণের গুরুত্ব বোঝাতে প্রিয় রাসুলুল্লাহ (সাঃ)
শেষ বিচার দিবস ঘনিয়ে আসার ক্ষণেও হাতের গাছটির যত্ন নিতে যেনো না ভূলে যাই তা স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন —
Anas ibn Malik reported: The Messenger of Allah, peace and blessings be upon him, said, “Even if the Resurrection were established upon one of you while he has in his hand a sapling, let him plant it.”